জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে বরিশালে চলছে বাণিজ্য! Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:২৬ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে বরিশালে চলছে বাণিজ্য!

জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে বরিশালে চলছে বাণিজ্য!




বাবুগঞ্জ প্রতিনিধি:
বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলায় জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) বিতরণে সরকারি নিয়ম না মেনে বিতরণকারীদের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো.মোস্তফা কামাল জানান,এ উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে মোট স্মার্টকার্ড পাচ্ছেন ১ লাখ ৪ হাজার ১৭১ জন।এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৮৭ হাজার ৫০৪ জনের মাঝে কার্ড বিতরণ করা হয়েছে।খোঁজ-খবর নিয়ে জানা গেছে-সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর নিয়োগ দিয়ে গত ৯ মে ২০১৮ তারিখ থেকে উপজেলায় স্মার্টকার্ড বিতরণ শুরু হয় এবং তা চলে ২৪ জুন ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত।কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কার্ড বিতরণ শেষ না হওয়াতে অস্থায়ী এবং পারিশ্রমিক ছাড়াই মোসা.রেবা আক্তার ও মো.মিরাজ হোসেন নামে দুজন অপারেটর নিয়োগ দেন নির্বাচন কর্মকর্তা।কিছুদিন কাজ করার পর মো.মিরাজ বিতরণ কাজ ছেড়ে চলে যান।এতে নির্বাচন কর্মকর্তা মোসা.রেবা আক্তারকে দিয়ে কার্ড বিতরণ কাজ চালিয়ে নেন।

একার্ড বিতরণ করতে গিয়ে রেবা প্রতি কার্ডে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।উপজেলার পাংশা গ্রামের আরিফ তালুকদার জানান,তিনি গত রোববার উপজেলা নির্বাচন অফিসে জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) নেওয়ার জন্য গেলে তার কাছ রেবা আক্তার ১০০ টাকা নেন।এ ছাড়া রেখা আক্তার নামে অপর একজনের কাছ থেকে রেবা ২০০ টাকা আদায় করেন।উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের মো.আবু তালহা ও মোসা.মুন্নি আক্তার বলেন,আমাদের কাছ থেকে ২০০ টাকা নিয়েছে।প্রথমে টাকা দিতে অস্বীকার করলে আমাদেরকে অফিস রুম থেকে বের করে দেন,পরে কার্ড নেওয়ার তাগিদে টাকা দিতে বাধ্য হই।এ বিষয়ে মোসা.রেবা আক্তার বলেন,অফিস থেকে আমাকে কোনো পারিশ্রমিক দেওয়া হয় না,আমি কি এমনি কাজ করব?এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো.মোস্তফা কামাল জানান,লোকবল সমস্যার কারণে সেবা দিতে দুজন কর্মীকে বিনা পারিশ্রমিকের চুক্তিতে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।তবে এটা বলা হয়েছে যদি কেউ খুশি হয়ে ১০ থেকে ২০টাকা দেয় সেটা নিতে পারবে।কিন্তু ১০০ কিংবা ততোধিক টাকা নেওয়ার বিষয়টি জানেন না বলে জানান মোস্তফা কামাল।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD